ধুমায়িত কফির কথা কে না শুনেছেন। প্রচন্ড ঠান্ডায় এককাপ ধুমায়িত কফি আপনার শরীরকে যেমন গরম করে দেয়, তেমনি ক্লান্তিও দূর হয়। তবে আজ বলবো ফেনায়িত কফির কথা।
কাপ্পুচিনু, কফির একটি পদ্ধতিগত নাম। যার আসল বৈশিষ্ট্য হলো ফেনা। যেন তেন ফেনা নয়, ঠোঁটে লেগে থাকার মতো ফেনা। শুধু ঠোঁটেই নয়, লেগে থাকবে আপনার জিহ্বা, এবং স্বভাবতই আপনার অন্তরেও।
সবশেষে একটি বিশেষ শতর্কিকরণ বিজ্ঞপ্তি। দিনে এককাপের বেশি কফি গ্রহণ লিভারের জন্য ক্ষতিকর।
কাপ্পুচিনু, কফির একটি পদ্ধতিগত নাম। যার আসল বৈশিষ্ট্য হলো ফেনা। যেন তেন ফেনা নয়, ঠোঁটে লেগে থাকার মতো ফেনা। শুধু ঠোঁটেই নয়, লেগে থাকবে আপনার জিহ্বা, এবং স্বভাবতই আপনার অন্তরেও।
দুধ ছাড়া
এবার আসা যাক, কিভাবে তৈরি করা যায়, সেই কথায়। একটি কাপে কফির মিহি পাওডার (পাওডার কে বিশেষ ভাবে দানা আকৃতির করে সাপ্লাই দেয় কোম্পানি) এবং পরিমাণ মতো চিনি নিয়ে সামান্য পানি যোগ করতে হবে। পানি যেন বেশি না হয়। এরপর একটা চা চামচ দিয়ে ১০/১২ মিনিট ভালোভাবে নাড়তে থাকুন। একদম সাদা হয়ে গেলে নাড়ানো বন্ধ করুন। এবার, ফুটন্ত গরম পানি ঢালুন। দেখবেন ওগুলো উপরে উঠে যাচ্ছে।
আর, দুধ মেশালে গাঢ় গরম দুধ মেশান। আহ্!
ওহ, চুমুকই দেননি! চুমুক টা দিন না, দেখবেন কেমন হলো!
ছবির মতো ফেনা হয়েছে তো? হবে, দু'এক দিন বানান, হিসাব এসে যাবে।
এবার কি খুব একটা সহজ পদ্ধতি বলবো? হ্যা, সহজে বেশি কাপ বানাতে ব্যবহার করুন এই পদ্ধতিটি।
একটা ছোট পানির বোতল নিন। পরিমাণ মতো কফি ও চিনি নিন। হালকা গরম দুধ মেশান। বোতলের মুখ আটকিয়ে ঝাঁকাতে থাকুন। মনে রাখবেন, ভালো ফেনার জন্য ঝাঁকিও তেমন হতে হবে। কেমন লাগলো! ওহ, লোভনীয় বিধায় আগেই টেস্ট নেয়ার কথা বলে ফেলছি। কাপে কাপে মিশ্রণটা নিয়ে গরম পানি মেশান। তারপর.....
এবার বলবো অন্য কথা। শিল্পের ছোঁয়ায় ফুটিয়ে তুলুন মনের কথা, মনের ভাষা। সামান্য পরিমাণ কফি ছড়িয়ে দিন উপরের ছবির মতো। তারপর, চামচের মাধ্যমে ফুটিয়ে তুলুন নক্সা।
একটি মাত্র দিয়েছি। হাজারো ডিজাইন করতে পারবেন আপনি। শুধু চেষ্টা করে দেখুন।
সবশেষে একটি বিশেষ শতর্কিকরণ বিজ্ঞপ্তি। দিনে এককাপের বেশি কফি গ্রহণ লিভারের জন্য ক্ষতিকর।