আজ আমি একটি ভিন্ন তরিকার রান্না শেখাব। এক সপ্তাহের করলা ভাজি।
জানি, উল্টা পাল্টা লাগছে। তবে আমার মত যারা ব্যাস্ত, একা এবং প্রবাসী, (সর্বোপরি অলস), তাদের জন্য খাসা এক রান্না।
প্যাচাল ছেড়ে আসুন, কাটাকাটি শুরু করি।
হ্যা, করলা গুলো আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে ভুলবেন না। ফরমালিন তাড়াতে সহজ পথ এটি। মরিচের বোটা ফেলে পানিতে ভেজান। পঞ্চাশ গ্রাম রসূন নিন। ধুয়ে টুকরো করুন। ব্লেন্ডার না থাকলে একটা স্টিলের গ্লাসে নিন। মরিচ গুলোকেও ধুয়ে টুকরো করে রসূনের সাথে রাখুন।
করলা গুলোকে পাতলা করে চাক চাক করে কেটে গরম তেলে ছেড়ে দিন। আর হ্যা, তেল কম খাবেন।
এখন পেঁয়াজেরর পালা। দু'মুখ কেটে খোসা ছড়িয়ে মাঝখানে ফেড়ে পানিতে রাখুন, চোখ জ্বলবে না। পেঁয়াজ পাতলা করে কুচি করুন। সাথে করলা নাড়তে ভুলবেন না। আর লবণ, পরিমাণ মতো দিয়ে দিন।
জানি, উল্টা পাল্টা লাগছে। তবে আমার মত যারা ব্যাস্ত, একা এবং প্রবাসী, (সর্বোপরি অলস), তাদের জন্য খাসা এক রান্না।
প্যাচাল ছেড়ে আসুন, কাটাকাটি শুরু করি।
হ্যা, করলা গুলো আগে পানিতে ভিজিয়ে রাখতে ভুলবেন না। ফরমালিন তাড়াতে সহজ পথ এটি। মরিচের বোটা ফেলে পানিতে ভেজান। পঞ্চাশ গ্রাম রসূন নিন। ধুয়ে টুকরো করুন। ব্লেন্ডার না থাকলে একটা স্টিলের গ্লাসে নিন। মরিচ গুলোকেও ধুয়ে টুকরো করে রসূনের সাথে রাখুন।
করলা গুলোকে পাতলা করে চাক চাক করে কেটে গরম তেলে ছেড়ে দিন। আর হ্যা, তেল কম খাবেন।
এখন পেঁয়াজেরর পালা। দু'মুখ কেটে খোসা ছড়িয়ে মাঝখানে ফেড়ে পানিতে রাখুন, চোখ জ্বলবে না। পেঁয়াজ পাতলা করে কুচি করুন। সাথে করলা নাড়তে ভুলবেন না। আর লবণ, পরিমাণ মতো দিয়ে দিন।
কাজের মাঝে রসূন মরিচগুলো ছেঁচে রাখুন। করলা যখন নরম হয়ে আসবে, তখন এগুলো দিয়ে দিন।
হলুদ না দিলে সবুজ হবে। আপনি নিজেই নির্বাচন করবেন, কেমন খাবেন। পেঁয়াজ গুলো ঢেলে নাড়ুন।
নাড়ুন। হ্যা, করলা পেঁয়াজ থেকে বেশি ভাজা হবে। নামিয়ে ফেলুন না। এক সপ্তাহ ধরে খেতে হবে তো।
মনে রাখবেন, তরকারি ফ্রিজে রাখবেন না। স্বাদ - গুনাগুন ঠিক রাখতে এমনিতেই রাখুন। দিনে একবার গরম করলেই ভাল থাকবে।
তেল মসলা কম খান। একদম সাধারণ খান। দেখবেন, ভাল আছেন।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন