সোমবার, ৪ ফেব্রুয়ারী, ২০১৩

দ্রুত ওজন কমাতে ৭ দিনের কর্মসুচী...

GM ডায়েট এর উপকারিতাঃ 
 এই সাত দিনের প্লান ছিল জেনারেল মটরস এর কর্মীদের জন্য। এই প্রোগ্রাম এর প্রধান লক্ষ্য ছিল সুস্বাস্থ্য এবং ফিটনেস রক্ষায় অংশগ্রহণ।













মঙ্গলবার, ২৯ জানুয়ারী, ২০১৩

deshitech: Fring - old version for android

deshitech: Fring - old version for android: Are you know about fring? This is a social co-op service. Fring have full free service with fring to fring user. Mobile and Android system ...

বাংলাদেশের জেলা সমূহের পোস্টাল কোড। Postal codes of Bangladesh

        পোস্টাল কোড। বাংলাদেশের পোস্টাল কোড। হ্যাঁ, অনেক সময় জরুরী কাজে লাগে। 
দ্রুত এবং একসাথে পাওয়ার সুবিধার্থে এভাবে করা। কোন লিংক নয়, সরাসরি ডাউনলোড করুন এখান থেকে। সার্চ বক্সে প্রথম দুই তিন টি অক্ষর লিখে সার্চ করলেই আপনার দরকারি জেলা বা থানা আপনার সামনে চলে আসবে।






ধন্যবাদ

লোগো (logo)

লোগো হল গিয়ে কোনো কোম্পানি বা সংস্থা, অথবা কোনো পণ্যের পরিচিতির জন্য ব্যবহৃত বিশেষ চিহ্ন, ট্রেড মার্ক, বা মার্কা।  লোগো খুবই দরকারি একটা জিনিষ, যে কোন প্রতিষ্ঠানের ব্রান্ডিং এ লোগো সবচেয়ে বেশি ভূমিকা পালন করে। বেশিরভাগ ক্ষেত্রেই কোন প্রতিষ্ঠানের লোগো দেখেই সে প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে অনেকটা ধারনা পাওয়া যায়। অনেক লোগোতে প্রতিষ্ঠানের নাম, আবার অনেকগুলোতে সরাসরি ছবিতে বুঝা যায় প্রতিষ্ঠানের কাজের ধারা সম্পর্কে। আবার অনেক লোগো আপাত দৃষ্টিতে দেখে কিছু বোঝা না গেলেও এর মাঝে লুকিয়ে থাকে বিশেষ কিছু কথা। লোগো ডিজাইন এমনভাবে করা হয়, যেখানে বুদ্ধিমত্তার সাথে লুকিয়ে রাখা হয় প্রতিষ্ঠানটির মৌলিক বিষয়।



আমাদের একটি ওয়েবসাইট, দেশীটেক ডট কম। যা আসলে দেশীয় টেকনোলজি বিষয়ক সাইট বোঝা যায়। হা। দেশীটেক দেশীয় টেকনোলজি বা দেশীয় প্রযুক্তি নিয়ে কর্মরত কোন সংস্থা বোঝায়। তার লোগোটি দেখুন। এখানে একটি স্টাইলিশ ডি (D) দেখতে পাচ্ছেন। মাঝখানে টেক (tech). অর্থাৎ deshitech। আর রং দিয়ে বোঝানো হয়েছে দুইটি জিনিষ, ১) বাংলাদেশের জাতীয় পতাকার রং। ২) ডি এর সবুজ রং হল দেশের সবুজেরা, দেশীয় জিনিষ পত্র দিয়ে নিজেদের রক্ত পানি করে প্রযুক্তির উন্নয়ন ঘটাবে। তাই টেক লাল।




এখানে দেখা যাচ্ছে কেনাকাটা ২৪ এটা কেনাকাটা ২৪ ডট কম এর লোগো।

.com

এখানেও সেই একই রঙয়ের ব্যবহার। এটি যে বাংলাদেশের একটি সাইটের লোগো, তা জাতীয় পতাকার রং দেখেই বোঝা যায়।



এবার আসুন কেনাকাটা ২৪ এর আসল লোগো তে। এখানে লেখা কে একটি শপিং কার্ট বা ট্রলিতে করে নিয়ে যাওয়া হচ্ছে। ২৪ আর কম লেখা চাকায়। জাতীয় পতাকাকে তো হিসাবে রাখা হলই, এর সাথে কেনাকাটা করে ক্রেতা কে খুশী দেখা যাচ্ছে। আরও দেখুন এক চাকায় ২৪, মানে ২৪ ঘণ্টাই চলবে বোঝানো হচ্ছে। অপর চাকাকে ডট বুঝিয়ে কম লেখা হয়েছে। এর মানে এটি চলে অনলাইনে। আসলে এই লোগো দ্বারা বোঝা যায়, কেনাকাটা২৪ একটি অনলাইন শপিং সার্ভিস।     



আর এই ক্ষুদে লোগো গুলো ব্যবহার করা হয় ফুটার অথবা সাব পেজের ক্ষেত্রে।

নিশ্চয়ই লোগো নিয়ে অনেক লেখা পাবেন অন্যান্য ব্লগারদের ব্লগে, আর তাই আমি শুধু আমাদের লোগো নিয়েই পোস্ট করেছি। 

সোমবার, ২৮ জানুয়ারী, ২০১৩

সর্দি-কাশি তে কি খাবেন?









 সর্দি - কাশিতে ভোগা অবস্থায় 
আপনার খাদ্যাভ্যাস আপনাকে দ্রুত 

রোগ থেকে মুক্ত করতে পারে।











প্রথমত, ভিটামিন সি যুক্ত খাবার খান। এটি মূলত মানুষের রোগ-প্রতিরোধ ক্ষমতা কে শক্তিশালী করে, ফলে দেহ রোগ-জীবানুর সঙ্গে যুদ্ধে জয়ী হয়। কয়েকটি উচ্চ ভিটামিন সি যুক্ত খাবার হলো আমলকি, কমলা, জাম্বুরা বা বাতাবি লেবু, টমেটো, আনারস, কাচামরিচ এবং আলু।







দ্বীতিয়ত, জিঙ্ক সর্দি থেকে আরোগ্য লাভের অন্যতম সহায়িকা। গবেষনায় দেখা গেছে, ভাইরাসে আক্রান্ত হওয়ার পর প্রথম থেকেই জিঙ্কযুক্ত খাবার খেলে দ্রুত আরোগ্য হয়। জিঙ্ক যুক্ত খাবারের মধ্যে আছে, গরুর পায়া, লবস্টার, কাকড়া, কাজু বাদাম, আমন্ড বাদাম, টকদই ও দুধ।




তৃতীয়ত, সর্দি-কাশিতে ভোগা অবস্থার অন্যতম খাবার হলো চিকেন সূপ। নিউইয়র্ক টাইমস হেলথ গাইড (New York Times Health Guide) এর বক্তব্য অনুযায়ী চিকেন সূপ সর্দির জমাটবদ্ধতা কাটাতে ও ঠান্ডা জনিত গা ব্যথা কমাতে সহায়তা করে। এর সঙ্গে সব্জী যোগ করলে তা ভিটামিন এর যোগানও দেয়। তবে হাই প্রেসার এর রোগীদের প্যাকেট সূপ না খাওয়াই ভালো, কারণ, এতে লবন বেশী থাকে।


চতুর্থত, মশলাযুক্ত খাবার খান। সর্দি-কাশিতে খাওয়ার রুচি কমে যায়। মশলাযুক্ত খাবার রুচি বৃদ্ধিতে সহায়তা করে। মশলার মধ্যে সবচেয়ে ভালো হলো, কাচামরিচ (ভিটামিন সি তে পূর্ণ), রসুন (এতে থাকা alliin সর্দিবদ্ধতা কাটাতে সহায়তা করে) এবং আদা।



এবং সর্বশেষে পানিশূণ্যতা এড়াতে প্রচুর পানীয় খান। কফি বা কোক/পেপসির বদলে পানি অথবা ফলের জুস খান। গরম পানীয় খেতে চাইলে লেবুর রস, আদা ও মধু দিয়ে বানানো ফ্লু স্পেশাল চা খেতে পারেন। সর্দি নিরাময়ে এর ভুমিকা অসামান্য।

তথ্যসূত্রঃ
http://www.ivillage.co.uk/7-healing-foods-fight-colds-and-flu/78805
http://www.livestrong.com/article/116839-foods-treat-common-cold/
http://www.learningherbs.com/flu_home_remedy_tea.html
 — 

রবিবার, ২৭ জানুয়ারী, ২০১৩

এপসম লবণের বহুল ব্যবহার, ত্বক পরিচর্যা

এপসম লবণ আপনাকে ধুমপান ছাড়তে সাহায্য করতে পারে, এবং এর ব্যবহার দেবে সুদর্শন মসৃণ ত্বক। 
এই নিরহঙ্কার লবণ আপনার কাছের বানিয়ার দোকানে পাবেন। যা খুবই উপকারী।
এপসম লবণ 
এপসম লবণ একটি আশ্চর্য লবণ, আপনি আপনার গোসলে অবশ্যই যোগ করবেন।


এপসম লবণ কি?
এপসম লবণ হল ম্যাগনেসিয়াম সালফেট, একটি রাসায়নিক যৌগ, যাতে আছে ম্যাগনেসিয়াম, সালফার এবং অক্সিজেন। যা বানিয়ার দোকানে পাওয়া যায়, এই নিরহঙ্কার লবণ আপনার জন্য অনেক ভাবে উপকারি।
এপসম লবণের উপকারিতাঃ
আরামদায়ক গোসলঃ এপসম লবণ আপনার স্নায়ুকে প্রশান্ত করে আপনাকে আরাম দিবে। আপনার যদি সুন্দর বাথ টাব থাকে, তাহলে ২ কাপ এপসম লবণ ঢালুন, এরপর ১৫ মিনিট শরীর ডুবিয়ে রাখুন, এবং ধুয়ে ফেলুন। আর যদি বাথ টাব না থাকে, তবে একটি বালতিতে ১ কাপ পরিমাণ এপসম লবণ গরম পানিতে মেশান, এবং গোসল সেরে ফেলুন।
ধূমপান ত্যাগ করুনঃ এপসম লবণ শরীর থেকে নিকোটিন এবং আলকাতরা নিংড়ে বের করতে সাহায্য করে। আর তাই, আপনার যদি বাথ টাব থাকে, তাহলে এক আজলা পরিমাণ এপসম লবণ পানিতে মেশান এবং ১০ মিনিট শরীর ডুবিয়ে রাখুন। অন্যথা, পূর্ণ চামচ অল্প পানিতে মেশান এবং এটি দিয়ে শরীর রগড়ে কয়েক মিনিট পর গোসল করে ফেলুন। আপনি যদি একটি হালকা রঙের গামছা ব্যবহার করেন, তাহলে দেখতে পাবেন, আসলেই নিকোটিন এবং আলকাতরা বের হচ্ছে কি না।
মানসিক চাপ দূরকারীঃ এপসম লবণ হল ম্যাগনেসিয়াম সালফেট। ম্যাগনেসিয়াম দেহে সেরোটনিন(খুশি বা আনন্দ দানকারী রাসায়নিক উপাদান) উৎপাদনের জন্য প্রয়োজনীয়, যা শরীরকে আরাম বা বিনোদন এনে দেয়। অত্যধিক চাপ দেহ থেকে ম্যাগনেসিয়াম বের করে দেয়। যার ফলে শরীর খুব দূর্বল ও অবসন্ন হয়ে পড়ে। আর, এসময়ে এপসম লবণ মিশ্রিত পানিতে গোসল আপনার শরীরে এনে দেয় ম্যাগনেসিয়ামের সমতা। আর এভাবেই আপনি পেতে পারেন প্রফুল্লতা ও শারীরিক প্রশান্তি।
পায়ের দুর্গন্ধ দূরীকরনঃ অনেকেরই জুতা পরলে পায়ে দূর্গন্ধ সৃষ্টি হয়। হ্যাঁ, এপসম লবণ হতে পারে আপনার পরিত্রাণ কারী। অর্ধ কাপ এপসম লবণ আধা বালতি উষ্ণ পানিতে মিশিয়ে ১৫/২০ মিনিট পা ভিজিয়ে রাখুন। দেখুন, দুর্গন্ধ নেই। এটা আপনার জন্য আশ্চর্য্য ওষুধ হিসেবে কাজ করবে।
মচকানো এবং ফুসকুড়ি চিকিৎসায়ঃ ফুসকুড়ির প্রদাহ, এবং মচকে যাওয়া জায়গার ফোলা কমাতে এপসম লবণের প্রকৃতিদত্ত ক্ষমতা আছে। কখন যদি এমনটি হয়, তাহলে গরম পানিতে এপসম লবণ মিশিয়ে ভেজা সেঁক দিন। দেখুন, কৌশল টি কতটা উপকারী।
ফেস ক্লিনজারঃ ঘুমোতে যাবার আগে, আপনার রেগুলার ফেস ওয়াস/ক্লিনজিং লোশন এর সাথে কয়েক দানা এপসম লবণ মিশিয়ে নিন। এটা মৃদুভাবে উঠে আসবে এবং আপনার মুখমণ্ডল খুব সুন্দরভাবে পরিষ্কার হবে, যা আপনাকে দেবে খুব সুন্দর মসৃণ ত্বক।
নিজেই তৈরি করুন মাস্কঃ আপনি কি আপনার ত্বকের পুড়া ভাব থেকে পরিত্রাণ চান? হ্যাঁ, নিজের হাতে তৈরি করুন মাস্ক। ১টা ডিমের সাদা অংশ, দুই টেবিল চামচ দুধ, অর্ধেক লেবুর রস এবং আধা টেবিল চামচ এপসম লবণ। আপনার ত্বক যদি শুষ্ক হয়, এক চামচ মধু মিশিয়ে নিন। হয়ে গেল আপনার মাস্ক।
ত্বকের আঁইশ ওঠা বন্ধ করতেঃ বেশি টাকা খরচ করে যে মুখ ধোয়ার পণ্যটি কিনে থাকেন, তার পরিবর্তে ব্যবহার করতে পারেন নিরহংকার এপসম লবণ। কমিয়ে ফেলুন খরচ। সামান্য পরিমাণে আপনার হাতে নিন, ভেজান, এবং মুখে ঘষুন। দেখুন, চমৎকার তাজা ত্বক বিশিষ্ট চেহারা!
তেল চিটচিটে চুলকে না করুনঃ আপনার গোসলের পানিতে আধা কাপ এপসম লবণ মেশান। গোসল শেষে শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন। তেল চিটচিটে চুলের দিন শেষ।